• শুক্রবার ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ||

  • কার্তিক ২ ১৪৩১

  • || ১৩ রবিউস সানি ১৪৪৬

Find us in facebook

ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর বিশ্ববাজারে তেলের দাম সর্বনিম্ন!

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৭ আগস্ট ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমেছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল শুক্রবার সকাল নাগাদ ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল প্রতি ব্যারেল ৯৪ দশমিক ০২ ডলারে বিক্রি হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার এটি ৯৩ দশমিক ৮১ ডলারে নেমে আসে, যা গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক হামলার পর প্রায় সর্বনিম্ন। 

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেল ডব্লিউটিআইয়ের দাম নেমে দাঁড়িয়েছে ৮৮ দশমিক ৪৮ ডলারে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে শনিবার এসব তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমেছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল শুক্রবার সকাল নাগাদ ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল প্রতি ব্যারেল ৯৪ দশমিক ০২ ডলারে বিক্রি হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার এটি ৯৩ দশমিক ৮১ ডলারে নেমে আসে, যা গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক হামলার পর প্রায় সর্বনিম্ন। 

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেল ডব্লিউটিআইয়ের দাম নেমে দাঁড়িয়েছে ৮৮ দশমিক ৪৮ ডলারে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে শনিবার এসব তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমেছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল শুক্রবার সকাল নাগাদ ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল প্রতি ব্যারেল ৯৪ দশমিক ০২ ডলারে বিক্রি হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার এটি ৯৩ দশমিক ৮১ ডলারে নেমে আসে, যা গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক হামলার পর প্রায় সর্বনিম্ন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেল ডব্লিউটিআইয়ের দাম নেমে দাঁড়িয়েছে ৮৮ দশমিক ৪৮ ডলারে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে আজ শনিবার এসব তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমেছে। বাংলাদেশ সময় গতকাল শুক্রবার সকাল নাগাদ ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল প্রতি ব্যারেল ৯৪ দশমিক ০২ ডলারে বিক্রি হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার এটি ৯৩ দশমিক ৮১ ডলারে নেমে আসে, যা গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক হামলার পর প্রায় সর্বনিম্ন। 

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেল ডব্লিউটিআইয়ের দাম নেমে দাঁড়িয়েছে ৮৮ দশমিক ৪৮ ডলারে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে আজ শনিবার এসব তথ্য জানানো হয়।

এডওয়ার্ড জোনস ইনভেস্টমেন্টসের বিশ্লেষক ফয়সাল এ হারসি নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেন, ‘সম্ভাব্য মন্দার প্রতি বিনিয়োগকারীদের মনযোগ এই দরপতনের সবচেয়ে বড় একটি কারণ এবং এটি চাহিদার ওপর বেশ প্রভাব ফেলতে পারে।’

Place your advertisement here
Place your advertisement here