• সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৮ ১৪৩১

  • || ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

Find us in facebook

বিএনপি মোংলা বন্দরকে অচল করে রেখেছিল: মেয়র খালেক

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৩ মার্চ ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ‌১৯৫০ সালে মোংলা বন্দর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এটিকে অচল করে রেখেছিল বিএনপি। তাদের ক্ষমতা শেষ হওয়া পর্যন্ত সেটি চলমান ছিল। সেই সময় হাজার হাজার শ্রমিককে না খেয়ে থাকতে হয়েছে। এক পর্যায়ে কর্মহীন শ্রমিকরা এখান থেকে চলে যায়।

সোমবার বাগেরহাটের মোংলা বন্দর যন্ত্রচালিত মাঝিমাল্লা সংঘের নবনির্বাচিত নেতাদের অভিষেক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

মেয়র খালেক বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চালু হওয়া মোংলা ইপিজেড ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে বন্ধ রাখে বিএনপি। এতে ভেঙে পড়েছিল এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক কাঠামো। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে অচল বন্দরকে সচল করতে নদী ড্রেজিংসহ নানামুখী উদ্যোগ নেন। এখন মোংলা বন্দর লাভজনক বন্দরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ইপিজেডে ফিরেছেন দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। কর্মসংস্থান হয়েছে হাজার হাজার নারী-পুরুষের।

মোংলা নদী ড্রেজিং না হলে আজ মাঝিরা ট্রলার কিংবা নৌকা চালাতে পারতেন না বলেও উল্লেখ করেছেন তালুকদার আব্দুল খালেক।

তিনি আরো বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এসে এই নদী কখনো ড্রেজিং করেনি। আওয়ামী লীগ সরকারই বন্দরকে সচল রাখতে এ অঞ্চলে নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়তে অবদান রেখেছে। বন্ধ হওয়া মোংলা-ঘষিয়াখালী নৌ-চ্যানেল চালু করতে ৫৩১ কোটি টাকা খরচ করে নদীর সঙ্গে যুক্ত ৮৩টি খালের পানি প্রবাহ স্বাভাবিক করা হয়েছে। বিএনপি এই অঞ্চলের উন্নয়নে কোনো কাজ করেনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- মোংলা উপজেলা চেয়ারম্যান আবু তাহের হাওলাদার, পৌর মেয়র বীর মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার দীপংকর দাশ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুনিল কুমার বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম হোসেন মোংলা বন্দর যন্ত্রচালিত মাঝিমাল্লা সংঘের প্রধান উপদেষ্টা শেখ আব্দুস সালাম প্রমুখ।

Place your advertisement here
Place your advertisement here