• শুক্রবার ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ||

  • কার্তিক ২ ১৪৩১

  • || ১৩ রবিউস সানি ১৪৪৬

Find us in facebook

এইচএসসিতে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০২৪  

Find us in facebook

Find us in facebook

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলপ্রকাশিত হয়েছে। এবার নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর এইচএসসি নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ২০২৩ সালে গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সে হিসাবে পাসের হার কমেছে দশমিক ৮৬ শতাংশ।

মঙ্গলবার (১৫ অবেক্টাবর) বেলা ১১টায় নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হবে। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার ফলাফলের সারসংক্ষেপ সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।
তিনি জানান, এবার এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ শিক্ষার্থী। আলিম পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে নয় হাজার ৬১৩ পরীক্ষার্থী। ভোকেশনাল/বিএম/ডিপ্লোমা ইন কমার্সে পাসের হার ৮৮ দশমিক ০৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে চার হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।

এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১১টি শিক্ষা বোর্ডের দুই হাজার ৬৯৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৩১ হাজার ৫৮ জন। সেখানে পাস করেছে ১০ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন শিক্ষার্থী।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ৯টি সাধারণ ও মাদরাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯২ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী।

ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, কুমিল্লায় পাসের হার ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৬২ দশমিক ৮২ ও যশোরে ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ বলে জানা গেছে।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী—৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।
সূচি অনুযায়ী—মোট ৬১ বিষয়ের পরীক্ষা গ্রহণ বাকি ছিল। বিভিন্ন বিভাগের (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) বিভিন্ন বিষয় থাকায় এতগুলো পরীক্ষা স্থগিত এবং পরে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে তা বাতিল করা হয়।

Place your advertisement here
Place your advertisement here