• মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||

  • আশ্বিন ৯ ১৪৩১

  • || ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

Find us in facebook

ডোপ টেস্টে চাকরি হারিয়েছেন ১১৬ পুলিশ

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

মাদকমুক্ত বাংলাদেশ পুলিশ গড়তে ডোপ টেস্ট চালুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১১৬ জন সদস্য চাকরি হারিয়েছেন। এর মধ্যে কনস্টেবলরা মাদকাসক্ত হিসেবে বেশি শনাক্ত হয়েছেন। 

জানা গেছে, ২০২০ সালে পুলিশকে মাদকমুক্ত করতে ডিএমপিতে ডোপ টেস্ট (মাদকাসক্ত চিহ্নিতের পরীক্ষা) চালু হয়। এ পর্যন্ত মাদকাসক্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন মোট ১২৬ জন। এদের মধ্যে চাকরি হয়েছেন ১১৬ জন। বাকি ১০ জনের মধ্যে একজন মারা গেছেন। একজন অবসরে চলে গেছেন। আর বাকিরা বিচার প্রক্রিয়ায় রয়েছেন।

শনাক্ত হওয়া ১২৬ পুলিশ সদস্যের মধ্যে ৯৮ জনই কনস্টেবল। একজন পুলিশ পরিদর্শক, ১১ জন এসআই, একজন সার্জেন্ট, সাতজন এএসআই ও আটজন নায়েক।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ১০ মার্চ থেকে ২০২২ সালের ২৭ জুলাই পর্যন্ত ডোপ টেস্টে ১২০ জন পুলিশ সদস্যকে মাদকাসক্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ছয়জন পুলিশ সদস্য মাদকাসক্ত হিসেবে শনাক্ত হন।

ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, বাংলাদেশ পুলিশই প্রথম ডোপ টেস্টের ব্যবস্থা নিয়েছে। পুলিশ সদস্যদের যাকেই সন্দেহ হয়েছে তারই ডোপ টেস্ট (মাদকাসক্তি পরীক্ষা) করানো হয়েছে। ডোপ টেস্টে ধরা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুতিসহ কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, এখনো সন্দেহভাজন পুলিশ সদস্যকে এই ডোপ টেস্ট করা হয়। অনেকের চাকরি চলে যাওয়ায় পুলিশে মাদকাসক্তের সংখ্যা কমে গেছে। এই ডোপ টেস্ট অব্যাহত থাকবে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here