অগ্নিঝরা মার্চ মাস নিয়ে জয়ের আবেগঘন স্ট্যাটাস
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২ মার্চ ২০২৩
Find us in facebook
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা দাবিকে কেন্দ্র করে স্বাধীনতার স্বপ্নে বিভোর বাঙালি জাতি মার্চের দুপুরে ফুঁসে ওঠে উল্লেখ করে নিজের ফেসবুক পেজে স্ট্যাটাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
তিনি বলেন, মার্চের দুপুর থেকেই এই আন্দোলনের সূচনা করে বাঙালি জাতি। চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করার নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধু।
বুধবার (১ মার্চ) সজীব ওয়াজেদ জয় তার ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজে লেখেন, স্বায়ত্তশাসনসহ অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তির ছয়টি দাবি নিয়ে, ১৯৬৬ সালে, ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণা করেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান। এর অল্প সময়ের মধ্যেই দলের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। চষে বেড়াতে শুরু করেন বাংলার মাঠ-প্রান্তর। এ সময় 'ছয় দফা: আমাদের বাঁচার দাবি' শিরোনামে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে দেশজুড়ে বিলি করা হয়। তুমুল গণজোয়ার শুরু হয় ছয় দফার পক্ষে। তা দেখে ভয় সৃষ্টি হয় পাকিস্তানি জান্তাদের মনে।
ছয় দফা ঘোষণার পরের তিন মাসে দেশজুড়ে ৩২টি জনসভা করেন বঙ্গবন্ধু এবং প্রায় প্রতিবারই তাকে আটক করা হয়। অবশেষে বাঙালির জাগরণ দমানোর জন্য দীর্ঘ মেয়াদের জন্য জেলে ঢোকানো হয় জাতির স্বপ্নপুরুষ শেখ মুজিবকে। কিন্তু লাভ হয়নি। ছয় দফা ঘোষণা করে জাতীয় মুক্তির যে বীজমন্ত্র তিনি রোপণ করেছিলেন, তা ততদিনে শাখা-প্রশাখায় ছড়িয়ে গেছে প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে।
এই ছয় দফাকে কেন্দ্র করেই স্বাধীনতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে ওঠে পুরো জাতি উল্লেখ করে এই তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা বলেন, যার প্রভাব পড়ে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের মোট ৩১৩ আসনের মধ্যে ১৬৭ আসনে জিতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে আওয়ামী লীগ। নৌকা প্রতীকের কাণ্ডারি হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে হয়ে ওঠেন অখণ্ড পাকিস্তানের সর্বোচ্চ নেতা। কিন্তু পাকিস্তানি জান্তা ও নির্বাচনের পরাজিত পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনীতিকরা ষড়যন্ত্র করতে থাকে। অনেক টালবাহানার পর, ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও, স্বৈরাচার জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১ মার্চ দুপুরে, সেই অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন। এরপরই ফুঁসে ওঠে আপামর বাঙালি। চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করার নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধু।
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র লেখেন, মূলত, মার্চের প্রথম দুপুর থেকেই এই আন্দোলনের সূচনা। প্রথমে শান্তিপূর্ণভাবে পাকিস্তানি হানাদারদের অসহেযোগিতা করার নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু জান্তারা সেই আন্দোলনে গুলো চালিয়ে শতাধিক মানুষের রক্তে রাজপথ রক্তাক্ত করে তোলে। ক্রমেই কঠোর থেকে কঠোর অবস্থানের নির্দেশনা দেন বাঙালির সর্বোচ্চ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান।
সজীব ওয়াজেদ জয় লেখেন, প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই এই ভূখণ্ডের সরকারি-বেসরকারি প্রশাসনের একক নেতৃত্ব চলে আসে বঙ্গবন্ধুর হাতে। দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষ হওয়ার আগেই পুরো দেশ চলতে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মেনে। বাস্তব অর্থে, শুধু সামরিক ছাউনিগুলো ছাড়া আর কোথাও পাকিস্তানিদের নিয়ন্ত্রণ ছিল না। ভেঙে পড়ে পাকিস্তানের সরকার ব্যবস্থা। বঙ্গবন্ধুই তখন বাংলাদেশের অঘোষিত রাষ্ট্রপ্রধান এবং ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি পরিণত হয় 'বিকল্প রাষ্ট্রপ্রধান'-এর সদর দপ্তরে। অবস্থা বেগতিক দেখে, পাকিস্তানি জান্তা ও রাজনীতিকরা ঢাকায় এসে বঙ্গবন্ধুকে আলোচনার আহ্বান জানান।
তিনি আরও লেখেন, রাজনৈতিক কারণে বঙ্গবন্ধু তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন, কিন্তু দেশজুড়ে অসহযোগ আন্দোলনের কার্যক্রমও গতিশীল রাখেন। পাকিস্তানিদের ষড়যন্ত্রে পা না দিয়ে, সর্বোচ্চ নেতা হিসেবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ধাপে ধাপে নির্দেশনা দিতে থাকেন বঙ্গবন্ধু। সেসব নির্দেশ মেনে স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে থাকে মুক্তির স্বপ্নে মগ্ন সাত কোটি জনতা। অবশেষে ২৫ মার্চ কালরাতে হানাদার বাহিনী ঘুমন্ত বাঙালির ওপর আক্রমণ চালালে, বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর তাকে গ্রেপ্তার করে পশ্চিম পাকিস্তানে বন্দি করে রাখা হয়। কিন্তু তার নামেই পরিচালিত হতে থাকে মুক্তিযুদ্ধ।
- ভ্যাপসা গরমে বাড়ছে ডায়রিয়া রোগী
- রংপুরে নতুন ডিআইজি, তিন জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
- শ্রীলংকার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন দিশানায়েকে
- বাংলাদেশের সংস্কারে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
- মেট্রোরেলে রেকর্ড: ১৮ দিনেই ছাড়ালো প্রথম ৬ মাসের আয়
- সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দিতে হবে
- ভারতে ইলিশ রফতানির সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
- সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক গ্রেফতার
- আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা দিতে ঢাকায় চীনা মেডিকেল টিম
- চাকরির বয়সসীমা ৩৫ গুজব বললেন: সিনিয়র সচিব
- বাইডেন-মোদি বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
- ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর ইলিশ ধরা-বিক্রি নিষিদ্ধ
- ভারতের সঙ্গে অতীতের নিষ্ক্রিয়তার দিন শেষ হয়ে গেছে
- চরে আটকে ছিল তরুণীর মরদেহ, মেহেদি রাঙা হাতে লেখা যে ‘কথা’
- রংপুরে মুফতি আমির হামজার মাহফিল
- শান্তদের শোচনীয় হার
- সাক্ষ্য দিতে আদালতে পরীমনি
- নামাজের সময়সূচি: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার, স্বাভাবিক হচ্ছে রাঙ্গামাটি
- ৮৩ দিন পর ক্লাসে ঢাবি শিক্ষার্থীরা
- লেবাননে হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলের ৪০০ হামলা
- সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন ৫ দিনের রিমান্ডে
- জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক হচ্ছে ড. ইউনূসের
- রংপুরে বাসের ধাক্কায় ২ নির্মাণ শ্রমিক নিহত
- ঐক্যের বিকল্প নেই: ধর্ম উপদেষ্টা
- পাহাড়ে সহিংসতায় জড়িত কাউকে ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- আবারও সোনার ভরিতে রেকর্ড
- তৃতীয় পক্ষের ইন্ধন আছে কি না জানি না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- নিউইয়র্কে তৌহিদ-জয়শঙ্কর বৈঠকে উঠতে পারে যেসব বিষয়
- মণিপুরে মিয়ানমার থেকে ঢুকেছে ৯০০ সশস্ত্র যোদ্ধা, সতর্কতায় ভারত
- বিতর্কিত সেই সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দীন চৌধুরী মানিক গ্রেফতার
- সীমান্তে হত্যা বন্ধে সব দলকে একসুরে কথা বলতে হবে: আখতার হোসেন
- বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে কাদের গনি চৌধুরীকে অব্যাহতি
- এবার সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর নামে হত্যা মামলা
- রংপুরে শেখ হাসিনা-রেহানা-কাদেরসহ ৪৫১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
- পূর্ণাঙ্গ উৎসব বোনাস ও বাড়ি ভাড়ার দাবি মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষকদের
- বৃষ্টি ও বন্যার সময় করণীয় আমল
- বিএনপিতে বহিষ্কার আতঙ্ক!
- একই স্থানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান, বিএনপির দু`গ্রুপের সংঘর্ষ
- রবিউল আওয়ালের ফজিলত ও আমল
- ঘর-বাড়ি হেফাজতের দোয়া
- এক হাজার ২০৯ কোটি টাকার ঋণখেলাপি পলাতক রিপন
- আবু সাইদ হত্যায় দুই মামলা একসঙ্গে চলতে বাধা নেই
- সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রীসহ ৪ এমপির বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
- প্রশাসনিক শূন্যতায় স্থবির বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- রংপুরে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকদের কর্মবিরতি
- বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
- জুমার দিনের দোয়া কবুলের বিশেষ মুহূর্ত
- চাঁদাবাজদের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- হঠাৎ লোডশেডিং বাড়ার কারণ জানা গেল