তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ পত্র জমা

০২:০১ ৮ নভেম্বর ২০১৮

সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে ডিএমপি কমিশনারের সাক্ষাৎ

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের সঙ্গে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

সোমবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে এ সাক্ষাত অনুষ্ঠিত হয়। আইএসপিআর’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক কুশলাদি বিনিময় ছাড়াও ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক এবং এই দুই বাহিনীর মধ্যে নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে একযোগে কাজ করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।

ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন), অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশনস), অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি), অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম) ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) উপস্থিত ছিলেন।

০১:৫৮ ৮ নভেম্বর ২০১৮

যে তিন কারণে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের পদত্যাগ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সরকারের মন্ত্রিসভার টেকনোক্র্যাট কোটার চার মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন।

তারা হলেন—ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেয়ার পর তারা চারজনই পদত্যাগ করেন।

জানা গেছে, আপাতত অন্য কোনো মন্ত্রী এই মুহূর্তে পদত্যাগ করছেন না। শুধু টেকনোক্র্যাট কোটার মন্ত্রীদের পদত্যাগের বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা তিনটি কারণ উল্লেখ করেছেন।

এরমধ্যে প্রথম কারণ হলো- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের গত মেয়াদেও টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের সঙ্গে অন্য কয়েকজন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী গত মেয়াদের মতো এবারো টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের বাদ দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার পরিচালনা করতে চান।

দ্বিতীয়ত, প্রধানমন্ত্রী জনগণের কাছে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে তার সরকারের টেকনোক্র্যাটদের বাদ দিতে চান। কারণ জনগণের জন্য নির্বাচনকে জনগণের প্রতিনিধিদের দিয়েই পরিচালনা করতে চান। তাই আপাতত কোনো টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী নয়।

তৃতীয়ত, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন রাজনৈতিক জোট ও দলের সঙ্গে সংলাপে কোনো দল ও জোট যেন নির্বাচনকালীন সরকারে যোগ দিয়ে মন্ত্রী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করতে না পারেন, সেই সুযোগ বন্ধ করে দেয়াও এই সিদ্ধান্তের পেছনে একটি বড় কারণ। নিজ সরকারের টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী অন্যকে জানিয়ে দিলেন, তার নেতৃত্বে আগামী দিনের নির্বাচনকালীন সরকারে আর কোনো টেকনোক্র্যাট নয়।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের পদত্যাগের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা গঠন-সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তুত।

এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, পদত্যাগের বিষয়ে অফিসিয়ালি কিছু পেলে আমরা সামারি করে বঙ্গভবনে পাঠিয়ে দেবো। তিনি বলেন, এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে আমরা রেডি।

বর্তমান মন্ত্রিসভা গঠিত হয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ৩৩ জন মন্ত্রী, ১৭ জন প্রতিমন্ত্রী, দুজন উপ-মন্ত্রীর সমন্বয়ে। এরমধ্যে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ছিলেন চারজন।

০১:৫৫ ৮ নভেম্বর ২০১৮

ঐক্যফ্রন্টকে প্রধানমন্ত্রীর ধন্যবাদ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মঙ্গলবার শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করায় ঐক্যফ্রন্টকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় সংলাপের শুরুতেই তিনি তাদের এ ধন্যবাদ জানান।

প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বেলা ১১টায় এ সংলাপ শুরু হয়। সংলাপে প্রধানমন্ত্রী ও অাওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১১ জন এবং ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের ১১ জন অংশ নেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দলের প্রতিনিধি দলে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ সেলিম, মতিয়া চৌধুরী, ওবায়দুল কাদের, অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, স ম রেজাউল করিম, হাসানুল হক ইনু ও রাশেদ খান মেনন সংলাপে অংশ নিয়েছেন।

এছাড়া ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের মধ্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, গণফোরামের মহাসচিব মোস্তফা মহসিন মন্টু, গণফোরামের কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এস এম আকরাম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার কেন্দ্রীয় নেতা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর অংশগ্রহণ করেছেন।

গত ১ নভেম্বর সন্ধ্যায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ২০ সদস্যের প্রতিনিধি দল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়েছিলেন।

০১:৫১ ৮ নভেম্বর ২০১৮

এবার বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ হবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

০১:৪৮ ৮ নভেম্বর ২০১৮

তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায়

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায়। বুধবার ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তফসিল ঘোষণা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সন্ধ্যা ৭ টায় জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল। দুপুরেই এ ভাষণ রেকর্ড করবে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার। এ ভাষণে মনোনয়নপত্র জমা, যাচাই বাছাই, প্রতীক বরাদ্দ, ভোটগ্রহণের তারিখের ঘোষণা থাকবে।

রেওয়াজ অনুযায়ী জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া এ ভাষণে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির পাশাপাশি থাকবে সব রাজনৈতিক দলকে অংশ নেয়ার আহ্বান।

সাধারণত তফসিল ঘোষণা পর ভোটের জন্য ৪০ থেকে ৪৫ দিন সময় রাখা হয়ে থাকে। সেই হিসেবে ডিসেম্বরের ২০ থেকে ২৩ তারিখের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে পারে জাতীয় নির্বাচন। ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির মধ্যে এই নির্বাচন শেষ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে কমিশনের।

এর আগে ৫ জানুয়ারির দশম সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছিল ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছিল একই বছরের ২ নভেম্বর। পরবর্তীতে পুনঃতফসিল হয় ২৩ নভেম্বর।

এদিকে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ পেছানোর দাবি জানিয়ে আসছে। আজও সরকারের সঙ্গে সংলাপ করেছে তারা।

০১:৪৫ ৮ নভেম্বর ২০১৮

প্রধানমন্ত্রী কাজ করতে নিষেধ করেননি: মোস্তাফা জব্বার

আমাদেরকে (টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী) প্রধানমন্ত্রী কাজ করতে নিষেধ করেননি। আমাদের কাজ করতে আবার বলবেন কেনো? প্রধানমন্ত্রী আমাদের যে নির্দেশ দিয়েছেন সেটা পালন করেছি। যদি প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন তাহলে আমরা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবো না।

বুধবার দুপুরে মুঠোফোনে ডেইলি বাংলাদেশ প্রতিবেদকের এক প্রশ্নে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এ কথা বলেন।

পদত্যাগপত্র জমা দেয়ার পরেও প্রধানমন্ত্রী আপনাদেরকে দায়িত্ব পালন করতে বলেছেন কি-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা লাগবে কেনো? প্রধানমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগপত্র অর্থ অটোমেটিকলি এটা গৃহীত হওয়া না। অথবা পদত্যাগপত্র সাবমিট (জমা) করা মানে দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়া না।

তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীসভার বৈঠকে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র দাখিল করার জন্য বলেছেন। আমরা দাখিল করেছি। প্রধানমন্ত্রী যদি এটি গ্রহণ করেন তখন এটি কার্যকর হবে। তারপরে এটা রাষ্ট্রপতির কাছে যাবে এবং প্রজ্ঞাপন জারি হবে। তখন আমাদের মন্ত্রীত্ব যাবে।

০১:৪৩ ৮ নভেম্বর ২০১৮

সেই শুভকে শিক্ষা সহায়তা দিলেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী

সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে ‘অর্থাভাবে ঢাবিতে ভর্তি হতে পারছেনা কাঠশ্রমিক শুভ’ প্রকাশিত শিরোনামের মোধাবী ছাত্র শুভ কুমারের হাতে শ্রমিক কল্যাণ তহবিল হতে শিক্ষা সহায়তা হিসেবে ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক।

বুধবার সচিবালয়ে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শুভ কুমারের হাতে শ্রমিক কল্যাণ তহবিল হতে শিক্ষা সহায়তা তুলে দেন তিনি। শুভ কুমার সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার শ্যামপুর গ্রামের শ্যামল কুমারের ছেলে।

একই অনুষ্ঠানে সুইং থ্রেড উৎপাদনকারী জার্মান কোম্পানী আমান বাংলাদেশ লিমিটেড প্রথমবারের মতো শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে কোম্পানির গত এক বছরের লভ্যাংশের নিদিষ্ট অর্থ প্রদান করেছে।

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রীর হাতে আমান বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রোকনুজ্জামান ৬ লাখ ২৩ হাজার ২’শ ১২ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।

বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানীর নিট লাভের এক দশমাংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে জমা বিধান রয়েছে। এ পর্যন্ত দেশি, বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে ১২২ টি কোম্পানী এ তহবিলে অর্থ প্রদান করেছে। এ তহবিলে এ পর্যন্ত জমার পরিমাণ প্রায় ৩’শ বার কোটি টাকা।

শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের এ তহবিল থেকে সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কোনো শ্রমিক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করলে ২ লাখ, দূরারোগ্য ব্যধির চিকিৎসায় ১ লাখ এবং শ্রমিকের সন্তানের সরকারি প্রকৌশল, টেক্সটাইল ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজে লেখাপড়ার জন্য ৩ লাখ টাকা এবং সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়ার জন্য ৪০ হাজার টাকা শিক্ষা সহায়তায় প্রদান করা হচ্ছে ।

চেক প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান, শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. আনিসুল আউয়াল, আমান বাংলাদেশ লিমিটেড এর পরিচালক (অর্থ) এবং কোম্পানী সচিব আমজাদ হোসেন এবং ব্যবস্থাপক (মানব সম্পদ) মো. মেহানাজ উদ্দিন রুপম উপস্থিত ছিলেন।

০১:৪০ ৮ নভেম্বর ২০১৮

প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা ইসলামী দলগুলোর

গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে দেশ পরিচালনা করেছেন তার জন্য ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসলামী দলগুলোর নেতারা বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক সংলাপের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার গণভবনে ইসলামী ঐক্যজোটের সঙ্গে সংলাপ শেষে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় রাখতে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশের নেতারা বলে জানান তিনি।

ওবাযদুল কাদের বলেন, আগামীতে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ফিরে আসবেন, এ ব্যাপারে তাদের সার্বিক সহযোগিতা থাকবে, এ কথা তারা অকপটে বলে গেছেন।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও স্বাধীনতার আদর্শ সমুন্নত রাখার ব্যাপারে উভয়পক্ষই সংলাপে একমত হয়েছে।

সংলাপে কোনো দ্বিমত ছিল না উল্লেখ করে কাদের বলেন, ইসলামী দলগুলো ‘সংবিধানসম্মতভাবে’ নির্বাচন সমর্থন করে এবং এ ব্যাপারে তারা ‘অংশী’ হিসেবে থাকবে।

এদিন গণভবনের এই সংলাপে ইসলামী ঐক্যজোটের ১২টি দলের ৫২ জন নেতা অংশ নেন। তাদের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দলের নেতারা।

সংলাপে অংশ নেয় ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ জালালী পার্টি, আশিক্কীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদ বাংলাদেশ, জাকের পার্টি; বাংলাদেশ জাতীয় ইসলামী জোট-বিএনআইএ, বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোট, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক এ্যালায়েন্স (আইডিএ)

০১:৩৭ ৮ নভেম্বর ২০১৮

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন স্থগিত

০১:৩৫ ৮ নভেম্বর ২০১৮